সাইকেল নিয়ে অফিস থেকে বের হয়ে বাসায় আসার পথে গুলশান-১ নম্বর সার্কেলে রাস্তার মাঝখানে এক বয়স্ক ভদ্রলোকের সাথে বার্তালাপ-
আমিঃ আঙ্কেল (ষাটের কাছাকাছি হবে বয়স; দেখে মনে হল) একটু সাইড দিবেন? আমি চলে যাই!
উনিঃ (খুবি রাগান্বিত এবং বিরক্ত চেহারা নিয়ে ঘাড় ঘুরিয়ে তাকালেন; কিন্তু কিছু বললেন না)
আমিঃ (আবারও) আঙ্কেল দেখি একটু এগিয়ে যাই।
(আসলে আমি ফুটপাথের সাইড ঘেষে সাইকেল এক পায়ে ঠেলে নিয়ে যাচ্ছিলাম, যেখানে আমার সাইকেল ছিল রাস্তায় আর পা দিয়ে সাপোর্ট দেয়া ছিল ফুটপাথে; কারণ অপর পাশে আড়াআড়ি করে রাখা ৩-৪টা হিউম্যান হলারের কারণে আর বামে চাপা যাচ্ছিল না)
উনিঃ (এইবার মুখ খুললেন) রাস্তা দিয়ে চালান, ফুটপাথে উঠেন কেন?
আমিঃ আমিতো ফুটপাথে উঠি নাই আঙ্কেল, আমিতো রাস্তাতেই আছি! আমি শুধু বললাম যে একটু সাইড দিবেন কিনা!
উনিঃ একে তো রঙ সাইড দিয়ে আসছে, আবার ফুটপাথে এসে গায়ের উপর উঠায় দিচ্ছে... !
আমিঃ আচ্ছা আঙ্কেল, আমিতো আপনাকে সুন্দর করেই বললাম যে ‘আমাকে কি একটু সাইড দেয়া যায়!’, আপনি এত রাগ দেখাচ্ছেন কেন? আর চিল্লাচ্ছেন কেন?!
উনিঃ হ্যা! আবার কথা বলে!
আমিঃ আচ্ছা, আমি কি আপনাকে একবারও বলছি যে আপনি রাস্তায় কেন দাঁড়ায় আছেন! বা অন্য কিছু!?
উনিঃ একে তো রঙ সাইডে আসছে... ... (ব্লা ব্লা ব্লা...)
আমিঃ আমার তো মনে হচ্ছে আপনার কাছে সাইড না চেয়ে আপনাকে ধাক্কা দিয়ে চলে গেলেই মনে হয় ভালো হইত! তখন আপনি একলা একলাই চিল্লাইতেন, আমার আর এইসব শুনা লাগত না...!
উনিঃ হ্যা! ধাক্কা দিয়েই তো যাবেন! যান ধাক্কা দিয়েই যান! (ব্লা ব্লা ব্লা...)
আমিঃ আচ্ছা সাইডে সরেন, আমি যাই...
(সে সরে দাঁড়ানোর ফলে আমি সাইড হয়ে চলে আসি আর এই পর্যায়ে আমি এগিয়ে যেতে গিয়ে খেয়াল করলাম পিছন থেকে তার একটা লাইনের বক্তব্যের অংশবিশেষ)
উনিঃ হ্যা! পড়ালেখা জানা শিক্ষিত ছেলে হয়ে... ... ... (আর আমি সাইকেল চালিয়ে চলে এলাম)
আজকাল রাস্তাঘাটে আমরা সবাই কেন জানি অনেক হাইপার থাকি! মোটাদাগে এই ব্লেইমটা ‘এই যুগের ছেলেপেলেদের’ ঘারেই এসে পরে... কিন্তু ‘সেই যুগের’ ছেলেপেলেরাও দেখি কম যান না...
আমিঃ আঙ্কেল (ষাটের কাছাকাছি হবে বয়স; দেখে মনে হল) একটু সাইড দিবেন? আমি চলে যাই!
উনিঃ (খুবি রাগান্বিত এবং বিরক্ত চেহারা নিয়ে ঘাড় ঘুরিয়ে তাকালেন; কিন্তু কিছু বললেন না)
আমিঃ (আবারও) আঙ্কেল দেখি একটু এগিয়ে যাই।
(আসলে আমি ফুটপাথের সাইড ঘেষে সাইকেল এক পায়ে ঠেলে নিয়ে যাচ্ছিলাম, যেখানে আমার সাইকেল ছিল রাস্তায় আর পা দিয়ে সাপোর্ট দেয়া ছিল ফুটপাথে; কারণ অপর পাশে আড়াআড়ি করে রাখা ৩-৪টা হিউম্যান হলারের কারণে আর বামে চাপা যাচ্ছিল না)
উনিঃ (এইবার মুখ খুললেন) রাস্তা দিয়ে চালান, ফুটপাথে উঠেন কেন?
আমিঃ আমিতো ফুটপাথে উঠি নাই আঙ্কেল, আমিতো রাস্তাতেই আছি! আমি শুধু বললাম যে একটু সাইড দিবেন কিনা!
উনিঃ একে তো রঙ সাইড দিয়ে আসছে, আবার ফুটপাথে এসে গায়ের উপর উঠায় দিচ্ছে... !
আমিঃ আচ্ছা আঙ্কেল, আমিতো আপনাকে সুন্দর করেই বললাম যে ‘আমাকে কি একটু সাইড দেয়া যায়!’, আপনি এত রাগ দেখাচ্ছেন কেন? আর চিল্লাচ্ছেন কেন?!
উনিঃ হ্যা! আবার কথা বলে!
আমিঃ আচ্ছা, আমি কি আপনাকে একবারও বলছি যে আপনি রাস্তায় কেন দাঁড়ায় আছেন! বা অন্য কিছু!?
উনিঃ একে তো রঙ সাইডে আসছে... ... (ব্লা ব্লা ব্লা...)
আমিঃ আমার তো মনে হচ্ছে আপনার কাছে সাইড না চেয়ে আপনাকে ধাক্কা দিয়ে চলে গেলেই মনে হয় ভালো হইত! তখন আপনি একলা একলাই চিল্লাইতেন, আমার আর এইসব শুনা লাগত না...!
উনিঃ হ্যা! ধাক্কা দিয়েই তো যাবেন! যান ধাক্কা দিয়েই যান! (ব্লা ব্লা ব্লা...)
আমিঃ আচ্ছা সাইডে সরেন, আমি যাই...
(সে সরে দাঁড়ানোর ফলে আমি সাইড হয়ে চলে আসি আর এই পর্যায়ে আমি এগিয়ে যেতে গিয়ে খেয়াল করলাম পিছন থেকে তার একটা লাইনের বক্তব্যের অংশবিশেষ)
উনিঃ হ্যা! পড়ালেখা জানা শিক্ষিত ছেলে হয়ে... ... ... (আর আমি সাইকেল চালিয়ে চলে এলাম)
আজকাল রাস্তাঘাটে আমরা সবাই কেন জানি অনেক হাইপার থাকি! মোটাদাগে এই ব্লেইমটা ‘এই যুগের ছেলেপেলেদের’ ঘারেই এসে পরে... কিন্তু ‘সেই যুগের’ ছেলেপেলেরাও দেখি কম যান না...
No comments:
Post a Comment